মৌলভীবাজার সদর প্রতিনিধিঃ অদ্য রোজ ৩১/১০/২০২৪ইং বৃহস্পতিবার
ঘটনা সময় তারিখ ২৫/১০/২০২৪ইং শুক্রবার দুপুরে ২/৩৫ মিনিটে
মৌলভীবাজার জেনারেল( প্র:) হাসপাতালে
একজন গর্ভবতী মহিলা ভুল চিকিৎসায় সারা শরীরে দরেছে পচন --নাম নাজমিন আক্তার বয়স আনুমানিক (২৪) স্বামী জলিল মিয়া (৩৭) সাং আধকানী, আদমপুর থানা কমলগঞ্জ জেলা মৌলভীবাজার উনি একজন গর্ববতী মহিলা গাইনি বিভাগের ডাক্তার( পারজানা অলী) পরামর্শে সিজারের সিদ্ধান্ত নেন গর্ভবতী নাজমিন আক্তারের স্বামী জলিল মিয়া সিজারের জন্য মৌলভীবাজার জেনারেল হাসপাতালে আসেন ডাক্তারকে কাগজপত্র দেখান জেনারেল হাসপাতালের
রিসিভসনের ম্যেনেজার বলেন ডাক্তার মেডাম সমপৃন রিপোর্ট দেখেছেন ভালো আছে রোগির সব টিক আছে রোগীর ফর্মালিটি ফরম পূরণ করে ও টাকা জমা দিয়ে কেবিন দেয় এখন কিছু ঔষধ লাগবে সেটা বাহির থেকে আনতে হবে বনে লিখে দিলেন জলিল মিয়া নিয়ে আসলেন ঔষধ খাওয়ানোর কিছুখন পর পর ডাক্তার সিজারের সময় দিলেন যখন এনেস্থিসিয়ার ডাক্তার এসে ইঞ্জেকশন পুস করার সাথে সাথে রোগীর একটি পা সাইড হয়ে য়ায রোগী চিকিৎসকে জিজ্ঞাসাবাদ করে চিকিৎসক জানান সেটা কিছু নয় ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে।
তিন দিন থাকার পর আমরা হসপিটাল থেকে রিলিজ পাই আমার
কিন্তু চিকিৎসার কোন কাগজ পত্র দেননি
আর অনার পা কিন্তু ঠিক হয়নি উনি হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে জানান এখন কি করবে হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বলে যে আমাদের এখানে না হলে অন্য কোথাও চলে যান তখন উনি জিজ্ঞাসা করেন কেন আপনারা বলেন তো নিজ দায়িত করবেন কোন সমস্যা হলে আপনারা দেখবেন এখন আমার রোগীর পা টিক হচ্ছে না পায়ে পচন ধরেছে কেন কোন চিকিৎসা নিচ্ছেন না আমাদেরকে কাল আসেন পরশু আসেন বলেন কিন্তু কোন চিকিৎসা দেন না কেন চিকিৎসকের পরামর্শ দেন না কেন চিকিৎসকের সাথে দেখা করতে দেন না আমাদের চিকিৎসার কোন কাগজপত্র এগুলা দেননা বলার পর উনি হসপিটাল থেকে রিলিজ হওয়ার সাথে উনার কি চিকিৎসা নিয়েছেন কোনো কাগজপত্র দেন না কোন প্লেসক্রিপশন দেন না শুধু এটাই জানি সিজার করেছিলেন গাইনি বিভাগের ডাক্তার (ফারজান অলী) এনাস্তেসিয়ার ডাক্তারের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি জিজ্ঞেস করলে বলেন হসপিটাল থেকে মারধর করে বের করে দেবেন হসপিটাল এর আশেপাশে দেখা অবস্থায় মার দূর করবেন এই ধরনের কথাবার্তা বলছেন হসপিটাল কর্তৃপক্ষরা
নাজনীন আক্তারের স্বামী একজন অসহায় সহজ সরল এবং দিনমজুর লোক
যে বাচ্চাটা জন্ম নিয়েছে এই বাচ্চাটাকে উনি ঠিকঠাক কোলে ধরে রাখতে পারেনা ধীরে ধীরে তিনি অবশ হয়ে যাচ্ছেন পুরো শরীরে ইনজেকশনের ভাইরাস সংক্রামিত করতেছে
এই অসহায় ব্যক্তিরা প্রশাসন ও দেশ দেশবাসীর কাছে বিচার চাচ্ছেন
ওনার চিকিৎসা দ্রুত না করা হলে মা ও শিশু দুটি প্রাণের বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন সিলেটের ডাক্তার এবং তার জন্য মৌলভীবাজার জেনারেল হাসপাতালকে দায়ী করছেন
নাজনীন আক্তার ও তার স্বামী জলিল মিয়া